সাদ্দাম উদ্দীন রাজ, নরসিংদী বিশেষ প্রতিনিধিঃঃ মুছাপুর ইউনিয়ন মুক্তিযুন্ধ প্রজম্ম কমান্ড সাধারণ সম্পাদক ও ছাএলীগের সংগ্রামী নেতা মো মুরাদ আহমেদ।
বাঙালি জাতির সর্বশ্রেষ্ট অর্জন মুক্তিন্ধের অবিস্মরণীয় গৌরবদীপ্ত চূড়ান্ত বিজয় এ মাসের ১৬ ডিসেম্বর অর্জিত হয়। স্বাধীন জাতি হিসেবে সমগ্র বিশ্বে আত্মপরিচয় লাভ করে বাঙালিরা। অর্জন করে নিজস্ব ভূ- খও। আর সবুজের বুকে লাল সূর্য খচিত নিজস্ব জাতীয় পতাকা। ভাষার ভিকত্তিতে যে জাতীয়তাবাদ গড়ে উঠেছিল, এক রক্তক্ষয়ী যুন্ধের পর বিজয়ের মাধ্যমে ঘোষিত স্বাধীনতা পূর্ণতা পায় এ দিনে।
১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসের শুরু থেকেই মুক্তিযোন্ধাদের গেরিলা আক্রমণ আর ভারতীয় মিএবাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত যৌথবাহিনীর জর,স্হল আর আকাশপথে সাড়াশি আক্রমণের মুখে বর্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর পরাজয়ের খবর চারদিক থেকে ভেসে আসতে থাকে।
১৯১৭ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) পাকিস্তানি বাহিনী আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়।যেখান থেকে ৭ মার্চ বাংলাদেশের স্বধীনতার স্হপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ‘ এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম,বলে স্বাধীনতার ডাক দেন,সেখানেি পরাজয়ের দলিলে স্বাক্ষর করেন পাকিস্তানি জেনারেল নিয়াজী। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুন্ধের চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়। আর জাতি অর্জন করে হাজার বছরের স্বপ্নের স্বাধীনতা।
আপনার মতামত লিখুন :